সিলেট ০২:১৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ২ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিশ্বনাথে বিএনপির সভাপতি-সম্পাদক কারাগারে

ক্লিক সিলেট ডেস্ক
  • প্রকাশ: ০৩:১০:৫৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ ২০২৪
  • / ৬১ বার পড়া হয়েছে

গৌছ আলী– লিলু মিয়া। ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বনাথে বিএনপির সভাপতি-সম্পাদক কারাগারে

সিলেটের বিশ্বনাথে বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় উপজেলা বিএনপির সভাপতি গৌছ আলী ও সম্পাদক লিলু মিয়াকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক একিউএম নাসির উদ্দিন মামলার ২২ আসামির মধ্যে দুজনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়ে বাকিদের জামিন মঞ্জুর করেন।

আসামিপক্ষের আইনজীবী খালেদ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় উচ্চ আদালত থেকে ছয় সপ্তাহের আগাম জামিনে ছিলেন তারা। (বৃহস্পতিবার) জেলা ও দায়রা জজ আদালতে হাজির হয়ে জামিন প্রার্থনা করেন মামলার ২২ আসামি। এর মধ্যে ২০ জনের জামিন মঞ্জুর করলেও গৌছ আলী ও লিলু মিয়াকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত এর আগে ২০২৩ সালের ২১ নভেম্বর বিশ্বনাথ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) দীপংকর সরকার বাদী হয়ে উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের ৩৩ নেতা কর্মীর নাম উল্লেখ করে এবং ১৫০ জনকে অজ্ঞাত পরিচয় রেখে বিশেষ ক্ষমতা আইনে নাশকতার এ মামলাটি দায়ের করেন।

সংবাদটি ভালো লাগলে স্যোশাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিশ্বনাথে বিএনপির সভাপতি-সম্পাদক কারাগারে

প্রকাশ: ০৩:১০:৫৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ ২০২৪
বিশ্বনাথে বিএনপির সভাপতি-সম্পাদক কারাগারে

সিলেটের বিশ্বনাথে বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় উপজেলা বিএনপির সভাপতি গৌছ আলী ও সম্পাদক লিলু মিয়াকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক একিউএম নাসির উদ্দিন মামলার ২২ আসামির মধ্যে দুজনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়ে বাকিদের জামিন মঞ্জুর করেন।

আসামিপক্ষের আইনজীবী খালেদ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় উচ্চ আদালত থেকে ছয় সপ্তাহের আগাম জামিনে ছিলেন তারা। (বৃহস্পতিবার) জেলা ও দায়রা জজ আদালতে হাজির হয়ে জামিন প্রার্থনা করেন মামলার ২২ আসামি। এর মধ্যে ২০ জনের জামিন মঞ্জুর করলেও গৌছ আলী ও লিলু মিয়াকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত এর আগে ২০২৩ সালের ২১ নভেম্বর বিশ্বনাথ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) দীপংকর সরকার বাদী হয়ে উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের ৩৩ নেতা কর্মীর নাম উল্লেখ করে এবং ১৫০ জনকে অজ্ঞাত পরিচয় রেখে বিশেষ ক্ষমতা আইনে নাশকতার এ মামলাটি দায়ের করেন।